ঢাকাবৃহস্পতিবার , ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  1. অপরাধ
  2. অর্থনীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আপন আলোয় উদ্ভাসিত
  6. আরো
  7. এক্সক্লুসিভ
  8. কবিতা
  9. কৃষি ও প্রকৃতি
  10. খুলনা
  11. খেলাধুলা
  12. গণমাধ্যম
  13. চট্টগ্রাম
  14. চাকুরি
  15. চাঁদপুর জেলার খবর

প্রস্তাবিত স্থানেই হবে চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ

রূপসী বাংলা ২৪.কম
সেপ্টেম্বর ৭, ২০২৩ ৪:০৬ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

কুচক্রী মহল সর্বশেষ চেষ্টাও চালিয়েছিল চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল নির্মাণ প্রকল্পটি যেনো একনেকে অনুমোদন না পায়। একনেক সভায় জোরালো বিরোধিতাও করেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ়তা এবং স্বাস্থ্যমন্ত্রীর অকুণ্ঠ সমর্থনে কুচক্রী মহলের বিরোধিতা টিকেনি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় একনেকে অনুমোদন পেয়েছে চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল এবং নার্সিং কলেজ নির্মাণ প্রকল্প।
এ বিষয়ে চাঁদপুরের সচেতন মানুষের মন্তব্য হচ্ছে-সমাজে কিছু লোক আছে নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করে আনন্দ পায়। সে ধরনের কিছু লোক চাঁদপুরের বড় বড় উন্নয়ন কাজে সবসময় বাধা হয়ে দাঁড়ায়। তারা নানা কল্পকাহিনীর অবতারণা করে সেসব উন্নয়ন কর্মকাণ্ড নিয়ে। চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ নিয়েও সেই অশুভ ও কুচক্রী মহলটি ষড়যন্ত্র শুরু করে। এটি যেনো না হয় সেজন্যে তারা নানা তৎপরতা শুরু করে। তাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে, ডাঃ দীপু মনির নির্বাচনী এলাকায় যেনো আলোচিত কোনো উন্নয়ন না হয়। তাহলে দীপু মনির সাফল্যের ঝুলি ভারি হবে। এটাই তাদের গাত্রদাহ। কিন্তু দীপু মনিকে ঠেকাতে গিয়ে যে চাঁদপুরবাসী বঞ্চিত হচ্ছে সেটি নিয়ে তাদের কোনো মাথাব্যথা নেই। তাদের জন্যেই এই প্রবাদ বাক্য ‘নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করা’। তারা সম্প্রতি কিছু গণমাধ্যমে এই মেডিকেল কলেজের জায়গা নিয়ে নিউজও করিয়েছে। সেসব নিউজ পড়ে এটাই বুঝা গেছে, চাঁদপুরে মেডিকেল কলেজ ক্যাম্পাস যেনো না হয়।
জানা গেছে, গত মঙ্গলবার একনেক সভায় বড় বড় যেসব মেগা প্রকল্প উঠে তার মধ্যে চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল এবং নার্সিং কলেজ নির্মাণ প্রকল্পটিও ছিল। একনেক কমিটির চেয়ারপার্সন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় কমিটির সদস্য ছাড়াও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীগণ উপস্থিত ছিলেন। সভায় যখন চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল প্রকল্পটি উঠে তখন এর বিরোধিতা করেন সরকারের একজন সিনিয়র সচিব, যিনি পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য। মেডিকেল কলেজের জন্যে যে জায়গাটি নির্ধারণ করা হয় তিনি সে জায়গার বিরোধিতা করেন। কিন্তু ইতিমধ্যে সরকারের বিভিন্ন সংস্থা থেকে যে রিপোর্ট মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে দেয়া হয়েছে, সব রিপোর্টই ছিলো পক্ষে। সভায় উপস্থিত স্বাস্থ্যমন্ত্রীও শিক্ষামন্ত্রীর পক্ষে জোরালো ভূমিকা নেন। তারপরও সেই সদস্য বিরোধিতা করেন। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী ছিলেন অনড়। অবশেষে প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ়তায় এবং তাঁর নির্দেশে প্রস্তাবিত স্থানেই ৩৫ একর ভূমি অধিগ্রহণসহ চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল এবং নার্সিং কলেজ নির্মাণ প্রকল্পটি পাস হয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ়তায় ষড়যন্ত্রকারীদের সকল ষড়যন্ত্র ভেস্তে গেলো।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।

%d bloggers like this: