শহরের গন্ডি পেরিয়ে গ্রামেও ডেঙ্গু হানা দিয়েছে। উপজেলা সদরেও বাড়ছে ডেঙ্গুতে আক্রান্তের সংখ্যা। সর্বশেষ রোববার (৯ জুলাই) ফরিদগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৩জন রোগী ভর্তি হয়েছে। তবে হাসপাতালে রোগীদের মশার আক্রমণ থেকে রক্ষার জন্যে মশারি ব্যবহার করতে দেখা যায় নি।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, গত এপ্রিল মাস থেকে ক্রমশ ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী বেড়েছে। হাসপাতালের রেজিস্টার অনুযায়ী এপ্রিল মাসে ১জন, মে মাসে ৭জন এবং জুন মাসে ১২জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছে। সর্বশেষ রোববার (৯ জুলাই) হাসপাতালে ৩জন রোগী ভর্তি ছিলো।
এ ব্যাপারে হাসপাতালের আরএমও ডাঃ মোজাম্মেল হোসেন জানান, ঈদের বন্ধের সময়ে ডেঙ্গু সন্দেহে জ্বরে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেশি দেখা গেছে। সাধারণত রক্তের প্লাটিলেট ১ লক্ষের নিচে হলে আমরা ওইসব রোগীকে হাসপাতালে ভর্তির ব্যবস্থা করি।
এদিকে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী সংখ্যা বাড়তে থাকায় ফরিদগঞ্জ পৌর কর্তৃপক্ষ পৌর এলাকায় মশক নিধন প্রক্রিয়া শুরু করছে। পৌরসভার ক্যাশিয়ার গিয়াস উদ্দিন জানান, সোমবার থেকে শহরে মশক নিধনের ঔষধ স্প্রে করা হবে।
পৌর মেয়র যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল খায়ের পাটওয়ারী জানান, ইতিমধ্যেই প্রতিটি ওয়ার্ডে মশক নিধন কার্যক্রম শুরুর নির্দেশনা দিয়েছি। এছাড়া ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রেণে জনগণকেও সচেতন হতে হবে।
এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।